মাস্ক না পরায় ৯৪৮৩৫ টাকা জরিমানা বানারীপাড়ায়
করোনা প্রতিরোধে ১৪ মার্চ থেকে এলাকায় লকডাউন ঘোষণা করার পর প্রশাসনের পক্ষ থেকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ আবদুল্লাহ সাদীদ ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) অনুপ দাসের নেতৃত্বে বানারীপাড়া পৌরসভাসহ বন্দরবাজারে পৃথকভাবে ২০টি ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান চালান।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ আবদুল্লাহ সাদীদ যুগান্তরকে বলেন, করোনা প্রতিরোধে লকডাউন ঘোষণার পর থেকে আমরা বানারীপাড়ায় সাধারণ মানুষের মাঝে ফ্রি হ্যান্ড স্যানিটাইজার ও মাস্ক বিতরণ করি। পাশাপাশি এলাকায় মাইকিংসহ বিভিন্নভাবে গণসচেতনতামূলক প্রচার-প্রচারণা চালিয়েছি। এর পরও যারা মুখে মাস্ক ছাড়া বাইরে বের হয়েছেন এবং সরকারি নির্দেশনা অমান্য করে বাজারে অবৈধ মানহীন হ্যান্ড স্যানিটাইজারসহ বেশি দামে খাদ্যদ্রব্য বিক্রি করেছেন তাদের জরিমানা করা হয়েছে।
তিনি বলেন, আমি গত সাড়ে তিন মাসে তার নেতৃত্বে ৮টি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ৪৮ হাজার ৬০০ টাকা জরিমানা আদায় করেছি। সহকারী কমিশনার (ভূমি) অনুপ দাস ১২টি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ৪৬ হাজার ২৩৫ টাকা জরিমানা আদায় করেছেন।
বরিশালের বানারীপাড়ায় ১১৮ ব্যক্তি প্রতিষ্ঠানকে ৯৪ হাজার ৮৩৫ টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। করোনা প্রতিরোধে লকডাউন চলাকালে জরুরি প্রয়োজনে ঘরের বাইরে বের হওয়া ব্যক্তিরা মুখে মাস্ক না পরায় ও ব্যবসায়ীরা মানহীন হ্যান্ড স্যানিটাইজারসহ বেশি দামে খাদ্যদ্রব্য বিক্রি করায় এ জরিমানা করা হয়।
তিনি বলেন, আমি গত সাড়ে তিন মাসে তার নেতৃত্বে ৮টি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ৪৮ হাজার ৬০০ টাকা জরিমানা আদায় করেছি। সহকারী কমিশনার (ভূমি) অনুপ দাস ১২টি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ৪৬ হাজার ২৩৫ টাকা জরিমানা আদায় করেছেন।
তিনি আরও জানান, তিনি ও করোনা প্রতিরোধে এলাকায় একজন সম্মুখ যোদ্ধা হিসেবে পরিচিত উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার এসএম কবির হাসানসহ উপজেলার বিভিন্ন এলাকার মোট ১৭ ব্যক্তি করোনায় আক্রান্ত হয়ে নিজ বাসায় আইসোলেশনে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এ দিকে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মানবাধিকার কমিশনের সভাপতি এটিএম মোস্তফা সরদারসহ (ঢাকা সিএমএইচ হাসপাতালের আইসোলেশন থেকে) ১০ ব্যক্তি সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন বলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ আবদুল্লাহ সাদীদ যুগান্তরকে জানান।
করোনা প্রতিরোধে ১৪ মার্চ থেকে এলাকায় লকডাউন ঘোষণা করার পর প্রশাসনের পক্ষ থেকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ আবদুল্লাহ সাদীদ ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) অনুপ দাসের নেতৃত্বে বানারীপাড়া পৌরসভাসহ বন্দরবাজারে পৃথকভাবে ২০টি ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান চালান।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ আবদুল্লাহ সাদীদ যুগান্তরকে বলেন, করোনা প্রতিরোধে লকডাউন ঘোষণার পর থেকে আমরা বানারীপাড়ায় সাধারণ মানুষের মাঝে ফ্রি হ্যান্ড স্যানিটাইজার ও মাস্ক বিতরণ করি। পাশাপাশি এলাকায় মাইকিংসহ বিভিন্নভাবে গণসচেতনতামূলক প্রচার-প্রচারণা চালিয়েছি। এর পরও যারা মুখে মাস্ক ছাড়া বাইরে বের হয়েছেন এবং সরকারি নির্দেশনা অমান্য করে বাজারে অবৈধ মানহীন হ্যান্ড স্যানিটাইজারসহ বেশি দামে খাদ্যদ্রব্য বিক্রি করেছেন তাদের জরিমানা করা হয়েছে।
তিনি বলেন, আমি গত সাড়ে তিন মাসে তার নেতৃত্বে ৮টি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ৪৮ হাজার ৬০০ টাকা জরিমানা আদায় করেছি। সহকারী কমিশনার (ভূমি) অনুপ দাস ১২টি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ৪৬ হাজার ২৩৫ টাকা জরিমানা আদায় করেছেন।
বরিশালের বানারীপাড়ায় ১১৮ ব্যক্তি প্রতিষ্ঠানকে ৯৪ হাজার ৮৩৫ টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। করোনা প্রতিরোধে লকডাউন চলাকালে জরুরি প্রয়োজনে ঘরের বাইরে বের হওয়া ব্যক্তিরা মুখে মাস্ক না পরায় ও ব্যবসায়ীরা মানহীন হ্যান্ড স্যানিটাইজারসহ বেশি দামে খাদ্যদ্রব্য বিক্রি করায় এ জরিমানা করা হয়।
তিনি বলেন, আমি গত সাড়ে তিন মাসে তার নেতৃত্বে ৮টি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ৪৮ হাজার ৬০০ টাকা জরিমানা আদায় করেছি। সহকারী কমিশনার (ভূমি) অনুপ দাস ১২টি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ৪৬ হাজার ২৩৫ টাকা জরিমানা আদায় করেছেন।
তিনি আরও জানান, তিনি ও করোনা প্রতিরোধে এলাকায় একজন সম্মুখ যোদ্ধা হিসেবে পরিচিত উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার এসএম কবির হাসানসহ উপজেলার বিভিন্ন এলাকার মোট ১৭ ব্যক্তি করোনায় আক্রান্ত হয়ে নিজ বাসায় আইসোলেশনে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এ দিকে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মানবাধিকার কমিশনের সভাপতি এটিএম মোস্তফা সরদারসহ (ঢাকা সিএমএইচ হাসপাতালের আইসোলেশন থেকে) ১০ ব্যক্তি সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন বলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ আবদুল্লাহ সাদীদ যুগান্তরকে জানান।
Rupomoy.

কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন